Hi

ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনিরুল ইসলামের ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই টাকা নিয়ে উধাও এরশাদ আলী

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:০৫:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
  • ২৩ Time View

গোলাম কিবরিয়া পলাশ,  ময়মনসিংহঃ চর গোবিন্দ পুরের মনিরুল ইসলামের ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা নিয়ে পালিয়েছে তারাকান্দার এরশাদ আলী। জানা যায়, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন এর ৩১নং ওয়ার্ডের চর গোবিন্দ পুর এলাকার মনিরুল ইসলাম এর ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা প্রতারণা করে পালিয়ে যায় এরশাদ আলী। প্রতারক হলোঃ এরশাদ আলী (৪৩) পিতা-সুলমান আলী, মাতা-লাইলা, সাং-বাট্টাভাটপাড়া, ইউনিয়ন-গালাগাঁও, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ। এ ঘটনায় বাদী মনিরুল ইসলাম বলেন, আমাদের একটি ট্যাংক লরী রয়েছে। যা আমরা যৌথ পরিবারের লোকজন পরিচালনা করি। উক্ত বিবাদী আমার ট্যাংক লরীটি দীর্ঘ দিন ধরে চালাইত। যে কারনে আমরা তাহাকে অগাত বিশ্বাস করতাম। গত ১২/০৪/২০২৫ ও তারিখ উক্ত বিবাদী এবং আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন (৩২) ও হেলপার সৌরভ (২৪) ময়মনসিংহ এ হইতে নারায়ণগঞ্জ এর মেঘনা ডিপোর উদ্দেশ্যে রওনা হয়। পরে একই তারিখ রাত অনুমান ১০.৩০ ঘটিকার – সময় ফতুল্লা থানাধীন ফাজিলপুর মেঘনা ডিপোর সামনে আসার পরে আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন মেঘনা ডিপোতে সিরিয়াল দিয়া উক্ত বিবাদীর হাতে তার নিজ নামীয় এনআরবিসি ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ শাখার স্বাক্ষরিত একটি চেক যার নং SB 3047122 তারিখ বিহীন চেক যাহাতে ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা বিবাদীকে প্রদান করিয়া আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন নারায়ণগঞ্জ আত্মীয়ের বাসায় যায়। পরে গত ১৩/০৪/২০২৫ তারিখ সকাল অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময় আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন এবং হেলপার সৌরভ ট্যাংক লরী নিয়া সিরিয়ালে বসিয়া থাকে এবং বিবাদীকে ঢেকে পে-অর্ডার করার জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর থানাধীন পৌরসভাস্থ এনআরবিসি ব্যাংকে পাঠায়। আমাদের গাড়ীর সিরিয়াল অতিক্রম হওয়া সত্ত্বেও উক্ত বিবাদী পে-অর্ডার নিয়া না আসায় বিবাদীর ব্যবহৃত মোবাঃ ০১৭১৩-৫৩১৮৫৫ নম্বরে কল করিলে বন্ধ পাই। তাৎক্ষনিক আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন সংশ্লিষ্ঠ ব্যাংকের কর্মকর্তার সহিত যোগাযোগ করিয়া জানতে পারে বিবাদী উক্ত চেকের পে-অর্ডার না করে নগদ ১৬.৬৬.৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা উত্তোলন করে। এরপর থেকে বিবাদীকে বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করিতে থাকি কিন্তু কোথাও তার সন্ধান পাওয়া যায় নাই। উক্ত বিবাদী প্রতারনার মাধ্যমে বিশ্বাস ভঙ্গ করিয়া পে-অর্ডার এর পরিবর্তে নগদ টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে। সমুদয় টাকা আত্মসাৎ করতঃ আত্মগোপন করে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মনিরুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা মডেল থানায় ১৪ /৪/২০২৫ তারিখ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।এরশাদ আলীকে ধরিয়ে দেন, তাকে পুলিশ খুঁজছে। যদি কোন ব্যক্তি এর সন্ধান পেয়ে থাকেন উক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইল। 01727308210

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

মুক্তাগাছায় মোবাইল ল্যান্ড ক্লিনিক অনুষ্ঠিত

মনিরুল ইসলামের ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই টাকা নিয়ে উধাও এরশাদ আলী

Update Time : ০৮:০৫:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

গোলাম কিবরিয়া পলাশ,  ময়মনসিংহঃ চর গোবিন্দ পুরের মনিরুল ইসলামের ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা নিয়ে পালিয়েছে তারাকান্দার এরশাদ আলী। জানা যায়, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন এর ৩১নং ওয়ার্ডের চর গোবিন্দ পুর এলাকার মনিরুল ইসলাম এর ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা প্রতারণা করে পালিয়ে যায় এরশাদ আলী। প্রতারক হলোঃ এরশাদ আলী (৪৩) পিতা-সুলমান আলী, মাতা-লাইলা, সাং-বাট্টাভাটপাড়া, ইউনিয়ন-গালাগাঁও, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ। এ ঘটনায় বাদী মনিরুল ইসলাম বলেন, আমাদের একটি ট্যাংক লরী রয়েছে। যা আমরা যৌথ পরিবারের লোকজন পরিচালনা করি। উক্ত বিবাদী আমার ট্যাংক লরীটি দীর্ঘ দিন ধরে চালাইত। যে কারনে আমরা তাহাকে অগাত বিশ্বাস করতাম। গত ১২/০৪/২০২৫ ও তারিখ উক্ত বিবাদী এবং আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন (৩২) ও হেলপার সৌরভ (২৪) ময়মনসিংহ এ হইতে নারায়ণগঞ্জ এর মেঘনা ডিপোর উদ্দেশ্যে রওনা হয়। পরে একই তারিখ রাত অনুমান ১০.৩০ ঘটিকার – সময় ফতুল্লা থানাধীন ফাজিলপুর মেঘনা ডিপোর সামনে আসার পরে আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন মেঘনা ডিপোতে সিরিয়াল দিয়া উক্ত বিবাদীর হাতে তার নিজ নামীয় এনআরবিসি ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ শাখার স্বাক্ষরিত একটি চেক যার নং SB 3047122 তারিখ বিহীন চেক যাহাতে ১৬,৬৬,৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা বিবাদীকে প্রদান করিয়া আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন নারায়ণগঞ্জ আত্মীয়ের বাসায় যায়। পরে গত ১৩/০৪/২০২৫ তারিখ সকাল অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময় আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন এবং হেলপার সৌরভ ট্যাংক লরী নিয়া সিরিয়ালে বসিয়া থাকে এবং বিবাদীকে ঢেকে পে-অর্ডার করার জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর থানাধীন পৌরসভাস্থ এনআরবিসি ব্যাংকে পাঠায়। আমাদের গাড়ীর সিরিয়াল অতিক্রম হওয়া সত্ত্বেও উক্ত বিবাদী পে-অর্ডার নিয়া না আসায় বিবাদীর ব্যবহৃত মোবাঃ ০১৭১৩-৫৩১৮৫৫ নম্বরে কল করিলে বন্ধ পাই। তাৎক্ষনিক আমার ছোট ভাই রুহুল আমিন সংশ্লিষ্ঠ ব্যাংকের কর্মকর্তার সহিত যোগাযোগ করিয়া জানতে পারে বিবাদী উক্ত চেকের পে-অর্ডার না করে নগদ ১৬.৬৬.৮৯০/- (ষোল লক্ষ ছেষট্টি হাজার আটশত নব্বই) টাকা উত্তোলন করে। এরপর থেকে বিবাদীকে বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করিতে থাকি কিন্তু কোথাও তার সন্ধান পাওয়া যায় নাই। উক্ত বিবাদী প্রতারনার মাধ্যমে বিশ্বাস ভঙ্গ করিয়া পে-অর্ডার এর পরিবর্তে নগদ টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে। সমুদয় টাকা আত্মসাৎ করতঃ আত্মগোপন করে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মনিরুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা মডেল থানায় ১৪ /৪/২০২৫ তারিখ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।এরশাদ আলীকে ধরিয়ে দেন, তাকে পুলিশ খুঁজছে। যদি কোন ব্যক্তি এর সন্ধান পেয়ে থাকেন উক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইল। 01727308210