Hi

ঢাকা ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া জালিয়াতীর মাধ্যমে জমি দখলের পায়তারা

  • Reporter Name
  • Update Time : ১০:৪২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
  • ১২২ Time View

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ময়মনসিংহঃ
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার উথুরা ইউনিয়নের হাতিবেড় গ্রামের মোঃ কামাল হোসেন অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া জালিয়াতীর মাধ্যমে সক্রিয় ভূমিকায় তার দাদী মোছাঃ জয়তন নেছা নাম ব্যবহার করে হেবা ঘোষনা দলিল করে ১৫০ শতাংশ জমি জবর দখলের পায়তারায় লিপ্ত রয়েছে।

জানা যায়, মোঃ কামাল হোসেন গং পিতা -মৃত আঃ জব্বার সাং হাতিবেড় উথুরা – ভালুকা -ময়মনসিংহ।আরও অপরিচিত ৪/৫ জন ব্যক্তির নিয়ে জমি জবর দখলের পায়তারায় মেতে উঠেছে। কামাল হোসেনের এই চক্রান্তের বিরুদ্ধে – সাধারণ ডাইরী করেন তার চাচা মোঃ জসীম উদ্দিন পিতা – মৃত ফজর আলী সাং হাতিবেড় -উথুরা – ভালুকা – ময়মনসিংহ। যার ডাইরি নং- ২৩২ ভালুকা মডেল থানা।

জসীম উদ্দিন জানান, কামাল হোসেন আমার জমি জবর দখলে যে ক্ষতি করেছে তা খুবই কষ্টের কারন তা হলো আমার মাতা জয়তন নেছা মৃত্যুর পূর্বে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ জেলা জজ ৩য় আদালতে পন্ডের মামলা করে যান, চক্রান্ত করে ডাক্তারের কথা বলে জমি নিয়েছে কামাল হোসেন।

মোছাঃ জয়তন নেছা মত্যুর পূর্বে কামাল হোসেনের নামে একটি মামলা রজু করে যান, মামলা নং ৮০/১৪, বর্তমানে সেই মামলার বাদী জয়তন নেছার বড় ছেলে জসীম উদ্দীন। যা আদালতে চলমান মামলা নং
৩১৪/২১।

জসীম উদ্দিন জানান কামাল হোসেন আমার ভাতিজা, এবং কি গোপনে তার দাদী মোছাঃ জয়তন নেছা স্বামী মৃত – ফজর আলী এর কাছ হতে অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া ১৫০ জমি লিখে নিয়ে পালা ক্রমে একের পর, এক মিথ্যা মামলায় হয়রানি করে যাচ্ছে, জানা যায় একই জমি পূর্বে তার দাদা দলিল করে দেন ৫ জনের নামে তাং ২৯/০৫/১৯৯৭ ইং জমির পরিমান ৫ একর, দলিল সিরিয়াল নং – ৪৬৮৩ দাগ – ১২০,১২২,১৫৮,১৫৯,১৫০,১৬০।।

এই জমি চক্রান্ত করে পুনরায় দলিল করে কামাল ও তার ফুফু জাবেদা যার দলিল নং ৬০৩৭ হেবা ঘোষণা তাং ২১/০৭/২০১৪ ইং জমির পরিমান ১৫০ শতাংশের মধ্যে ৭৫ কান্দা কিন্তু জোর পূর্বক নামা জমি জবর দখলে পায়তারায় মেতে উঠেছে কামাল।
যার হাল দাগ -১৪৫০, ১৪৪৫, ১৪৪৩, ১৪৪৭, ১৪৭৪, ১৪৭৩।।

(মোছাঃ জয়তন নেছা এন আই ডি নং হলো – ৬১১১৩৯৪৬১৪৬৪৬ কিন্তু গোপনে কামাল হোসেন হেবা ঘোষণা দলিলে যে এনআইডি ব্যবহার করে তা হলো -৬১১১৩৯৪৬২৮১১৫. এই বিষয়ে কামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে, সে বলে আমি জমি পাই।

এদিকে জসিম উদ্দিন আরো জানান, আমার ও আমার পরিবারের উপর একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে। এমনকি স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের আপোসনামা অদ্য ০৪/০১/২০২৩ ইং অমান্য কারিও বটে। ভুক্তভোগী জসিম উদ্দিন এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে বিচার চেয়েছেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

আখতারুল আলম ফারুক দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনোনীত হওয়ায় ও ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন-শাহীনুর মল্লিক জীবন

অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া জালিয়াতীর মাধ্যমে জমি দখলের পায়তারা

Update Time : ১০:৪২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ময়মনসিংহঃ
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার উথুরা ইউনিয়নের হাতিবেড় গ্রামের মোঃ কামাল হোসেন অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া জালিয়াতীর মাধ্যমে সক্রিয় ভূমিকায় তার দাদী মোছাঃ জয়তন নেছা নাম ব্যবহার করে হেবা ঘোষনা দলিল করে ১৫০ শতাংশ জমি জবর দখলের পায়তারায় লিপ্ত রয়েছে।

জানা যায়, মোঃ কামাল হোসেন গং পিতা -মৃত আঃ জব্বার সাং হাতিবেড় উথুরা – ভালুকা -ময়মনসিংহ।আরও অপরিচিত ৪/৫ জন ব্যক্তির নিয়ে জমি জবর দখলের পায়তারায় মেতে উঠেছে। কামাল হোসেনের এই চক্রান্তের বিরুদ্ধে – সাধারণ ডাইরী করেন তার চাচা মোঃ জসীম উদ্দিন পিতা – মৃত ফজর আলী সাং হাতিবেড় -উথুরা – ভালুকা – ময়মনসিংহ। যার ডাইরি নং- ২৩২ ভালুকা মডেল থানা।

জসীম উদ্দিন জানান, কামাল হোসেন আমার জমি জবর দখলে যে ক্ষতি করেছে তা খুবই কষ্টের কারন তা হলো আমার মাতা জয়তন নেছা মৃত্যুর পূর্বে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ জেলা জজ ৩য় আদালতে পন্ডের মামলা করে যান, চক্রান্ত করে ডাক্তারের কথা বলে জমি নিয়েছে কামাল হোসেন।

মোছাঃ জয়তন নেছা মত্যুর পূর্বে কামাল হোসেনের নামে একটি মামলা রজু করে যান, মামলা নং ৮০/১৪, বর্তমানে সেই মামলার বাদী জয়তন নেছার বড় ছেলে জসীম উদ্দীন। যা আদালতে চলমান মামলা নং
৩১৪/২১।

জসীম উদ্দিন জানান কামাল হোসেন আমার ভাতিজা, এবং কি গোপনে তার দাদী মোছাঃ জয়তন নেছা স্বামী মৃত – ফজর আলী এর কাছ হতে অন্যের এনআইডি ব্যবহার করিয়া ১৫০ জমি লিখে নিয়ে পালা ক্রমে একের পর, এক মিথ্যা মামলায় হয়রানি করে যাচ্ছে, জানা যায় একই জমি পূর্বে তার দাদা দলিল করে দেন ৫ জনের নামে তাং ২৯/০৫/১৯৯৭ ইং জমির পরিমান ৫ একর, দলিল সিরিয়াল নং – ৪৬৮৩ দাগ – ১২০,১২২,১৫৮,১৫৯,১৫০,১৬০।।

এই জমি চক্রান্ত করে পুনরায় দলিল করে কামাল ও তার ফুফু জাবেদা যার দলিল নং ৬০৩৭ হেবা ঘোষণা তাং ২১/০৭/২০১৪ ইং জমির পরিমান ১৫০ শতাংশের মধ্যে ৭৫ কান্দা কিন্তু জোর পূর্বক নামা জমি জবর দখলে পায়তারায় মেতে উঠেছে কামাল।
যার হাল দাগ -১৪৫০, ১৪৪৫, ১৪৪৩, ১৪৪৭, ১৪৭৪, ১৪৭৩।।

(মোছাঃ জয়তন নেছা এন আই ডি নং হলো – ৬১১১৩৯৪৬১৪৬৪৬ কিন্তু গোপনে কামাল হোসেন হেবা ঘোষণা দলিলে যে এনআইডি ব্যবহার করে তা হলো -৬১১১৩৯৪৬২৮১১৫. এই বিষয়ে কামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে, সে বলে আমি জমি পাই।

এদিকে জসিম উদ্দিন আরো জানান, আমার ও আমার পরিবারের উপর একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে। এমনকি স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের আপোসনামা অদ্য ০৪/০১/২০২৩ ইং অমান্য কারিও বটে। ভুক্তভোগী জসিম উদ্দিন এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে বিচার চেয়েছেন।