Hi

ঢাকা ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির যত অপকর্ম

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:২৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১০৭ Time View

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ময়মনসিংহঃ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, আর্থিক ও প্রশাসনিক ব্যাবস্থা তদারকি লেখাপড়ার মান নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের ধারনা থেকে ম্যানেজিং কমিটির বিধিমালা প্রনয়ন করা হয়। অথচ শিক্ষা নগরী ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন এর একক আধিপত্যে শিক্ষার মান বাড়ার পরিবর্তে এই প্রতিষ্ঠান এর আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের বোঝা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

বিধিমালায় ম্যানেজিং কমিটির ১৬ টি দায়িত্ব পালনে বাধ্যকতা থাকলেও নিয়োগ ও ভর্তি বাণিজ্য এবং প্রতিষ্ঠান এর ফান্ড থেকে বিভিন্ন কৌশলে নামে বেনামে টাকা তছরুপ ছাড়া অন্য কোন দায়িত্ব পালনে সভাপতির উদাসীনতা বর্তমানে “টক অব দ্যা টাউনে” পরিনত হয়েছে।

সভাপতির এ হেন অনিয়ম দূর্নীতির ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতার নাতি এবং ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচিত সাবেক সদস্য এম এ ওয়াদুদ মন্ডল রানা বাদী হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ, শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি বিগত ১০ বছর যাবত এই বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

২০১৬ সালে মহামান্য হাইকোর্ট নানাবিধ কারনে তৎকালীন কমিটি বাতিল করলেও তার কিছুদিন পরেই আবার নানা কুট কৌশলে বিভিন্ন অসৎপন্থায় তিনি বার বার সভাপতি নির্বাচিত হন। কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সভাপতি প্রতিদিন না গেলেও তিনি বিদ্যালয়ের “বঙ্গবন্ধু কর্ণার” কে ব্যাক্তিগত চেম্বার হিসাবে ব্যাবহার করে প্রতিদিন অফিসে বসে এটা কে তার ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পরিনত করেছে। অন্য কোন আয়ের উৎস বা পেশা না থাকায় বিদ্যালয়টিকেই তিনি একমাত্র আয়ের উৎসে পরিনত করে ভর্তি বাণিজ্য, নিয়োগ বানিজ্য আর্থিক অনিয়ম চালিয়ে আসছেন।

ব্যাপক দুর্নীতি অনিয়ম ও বিদ্যালয়ের তহবিল তসরুপের অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে জাতীয় গণমাধ্যম সহ স্থানীয় পত্র পত্রিকায় একাধিক সংবাদ প্রকাশ এর পর ও তিনি কিভাবে সব কিছু ম্যানেজ করে ব্যাক্তি ইচ্ছায় প্রতিষ্ঠান চালিয়ে যাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছে স্থানীয় অভিভাবক মহল। সভাপতির অনিয়ম দূর্নীতির কারনে বিগত সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অত্র প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষার মান অত্যান্ত নিম্নমুখী এবং অদক্ষ শিক্ষক নিয়োগের কারনে সার্বিক পরিস্থিতি অত্যান্ত নাজুক হওয়ায় একটি ঐতিহ্যবাহি এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্বেও সভাপতির একনায়কতন্ত্রিকতায় প্রতিষ্ঠান টির ঐতিহ্য হুমকির মুখে পড়েছে।

এ ঘটনায় আরো জানা যায়, শিক্ষক কর্মচারীগণকে বিভিন্ন অনিয়ম কাজে স্বাক্ষর দিতে বাধ্য করেন সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন । তা না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন। অনেকের বিরুদ্ধে বেতন কমানো, সোকজ, সাসপেন্ডের ঘটনা বহুবার ঘটেছে। এমনকি বেতন কমানো, সোকজ, সাসপেন্ড করা শিক্ষক কর্মচারীগণের তালিকাও প্রকাশ করেন বাদী- ১/ ২০২২ সালে বেতন কমানো জনাব তপন কুমার রায়। ২/ ২০১৫ সালে সাসপেন্ড জনাব মোখলেসুর রহমান। ৩/ ২০২২ সালে সোকজ জনাব, মঞ্জুরুল হক সরকার। ৪/ ২০২২ সালে বেতন কমানো জনাব, কৃষ্ণ।

শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা হলো বছরে দুই টি পরীক্ষা নেওয়া। যেমন- অর্ধ- বার্ষিক পরীক্ষা ও বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া। কিন্তু বর্তমান সভাপতি সাহেব সরকারি নির্দেশনার অমান্য করে চার টি পরীক্ষা নিচ্ছেন। যেমন- ত্রৈ মাসিক, অর্ধ- বার্ষিক, নয় মাসিক, বার্ষিক পরীক্ষা নিচ্ছেন। এভাবে শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার ফি এবং বেতন বাবদ চাপ দেওয়ায় এই বছর (২০২৩ খ্রি:) শিক্ষার্থীর ভর্তির সংখ্যা অতি নগন্য। যেমন: ২০১৯ খ্রি: – ১৫৭৫ জন। ২০২০ খ্রি:- ১৪৪৮ জন। ২০২১ খ্রি:- ১৩৫৮ জন।২০২২ খ্রি:- ১২৪১ জন। ২০২৩ খ্রিঃ – ৭০০ জন।

আর এ অভিযোগ নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক খোদ ম্যানেজিং কমিটির অধিকাংশ সদস্য ও শিক্ষকের।
অভিযোগ সূত্রে আরো প্রকাশ, অতি সম্প্রতি ময়মনসিংহ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর শম্ভুগঞ্জ ইউ.সি উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি ছয়তলা ভবন বরাদ্দ করেন এবং পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলিগণ মাপ-যোখ এর জন্য বিদ্যালয়ে আসেন। প্রকৌশলীগণ বিদ্যালয় ত্যাগ করার পরপরই সভাপতি অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে মিটিং করেন সেইখানে তিনি বলেন এই ছয়তলা ভবনটি পেতে হলে ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা খরচ করতে হবে তা নাহলে ভবনটি অন্যত্র চলে যেতে পারে।

তারা রেজুলেশন করে ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা আনুমানিক ০৪/০৯/২০২২ ইং তারিখ শম্ভুগঞ্জ ইউ.সি উচ্চ বিদ্যলয়ের হিসাব সোনালি ব্যাংক লিঃ শম্ভুগঞ্জ শাখা থেকে উত্তোলন করেন। উল্লেখ থাকে যে, বিগত সময়ে মামলা-মোকদ্দমা সহ বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ ও রয়েছে। এ বিষয়ে সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিযয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে বলেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

আখতারুল আলম ফারুক দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনোনীত হওয়ায় ও ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন-শাহীনুর মল্লিক জীবন

শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির যত অপকর্ম

Update Time : ০২:২৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ময়মনসিংহঃ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, আর্থিক ও প্রশাসনিক ব্যাবস্থা তদারকি লেখাপড়ার মান নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের ধারনা থেকে ম্যানেজিং কমিটির বিধিমালা প্রনয়ন করা হয়। অথচ শিক্ষা নগরী ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন এর একক আধিপত্যে শিক্ষার মান বাড়ার পরিবর্তে এই প্রতিষ্ঠান এর আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের বোঝা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

বিধিমালায় ম্যানেজিং কমিটির ১৬ টি দায়িত্ব পালনে বাধ্যকতা থাকলেও নিয়োগ ও ভর্তি বাণিজ্য এবং প্রতিষ্ঠান এর ফান্ড থেকে বিভিন্ন কৌশলে নামে বেনামে টাকা তছরুপ ছাড়া অন্য কোন দায়িত্ব পালনে সভাপতির উদাসীনতা বর্তমানে “টক অব দ্যা টাউনে” পরিনত হয়েছে।

সভাপতির এ হেন অনিয়ম দূর্নীতির ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতার নাতি এবং ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচিত সাবেক সদস্য এম এ ওয়াদুদ মন্ডল রানা বাদী হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ, শম্ভুগঞ্জ ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি বিগত ১০ বছর যাবত এই বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

২০১৬ সালে মহামান্য হাইকোর্ট নানাবিধ কারনে তৎকালীন কমিটি বাতিল করলেও তার কিছুদিন পরেই আবার নানা কুট কৌশলে বিভিন্ন অসৎপন্থায় তিনি বার বার সভাপতি নির্বাচিত হন। কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সভাপতি প্রতিদিন না গেলেও তিনি বিদ্যালয়ের “বঙ্গবন্ধু কর্ণার” কে ব্যাক্তিগত চেম্বার হিসাবে ব্যাবহার করে প্রতিদিন অফিসে বসে এটা কে তার ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পরিনত করেছে। অন্য কোন আয়ের উৎস বা পেশা না থাকায় বিদ্যালয়টিকেই তিনি একমাত্র আয়ের উৎসে পরিনত করে ভর্তি বাণিজ্য, নিয়োগ বানিজ্য আর্থিক অনিয়ম চালিয়ে আসছেন।

ব্যাপক দুর্নীতি অনিয়ম ও বিদ্যালয়ের তহবিল তসরুপের অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে জাতীয় গণমাধ্যম সহ স্থানীয় পত্র পত্রিকায় একাধিক সংবাদ প্রকাশ এর পর ও তিনি কিভাবে সব কিছু ম্যানেজ করে ব্যাক্তি ইচ্ছায় প্রতিষ্ঠান চালিয়ে যাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছে স্থানীয় অভিভাবক মহল। সভাপতির অনিয়ম দূর্নীতির কারনে বিগত সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অত্র প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষার মান অত্যান্ত নিম্নমুখী এবং অদক্ষ শিক্ষক নিয়োগের কারনে সার্বিক পরিস্থিতি অত্যান্ত নাজুক হওয়ায় একটি ঐতিহ্যবাহি এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্বেও সভাপতির একনায়কতন্ত্রিকতায় প্রতিষ্ঠান টির ঐতিহ্য হুমকির মুখে পড়েছে।

এ ঘটনায় আরো জানা যায়, শিক্ষক কর্মচারীগণকে বিভিন্ন অনিয়ম কাজে স্বাক্ষর দিতে বাধ্য করেন সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন । তা না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন। অনেকের বিরুদ্ধে বেতন কমানো, সোকজ, সাসপেন্ডের ঘটনা বহুবার ঘটেছে। এমনকি বেতন কমানো, সোকজ, সাসপেন্ড করা শিক্ষক কর্মচারীগণের তালিকাও প্রকাশ করেন বাদী- ১/ ২০২২ সালে বেতন কমানো জনাব তপন কুমার রায়। ২/ ২০১৫ সালে সাসপেন্ড জনাব মোখলেসুর রহমান। ৩/ ২০২২ সালে সোকজ জনাব, মঞ্জুরুল হক সরকার। ৪/ ২০২২ সালে বেতন কমানো জনাব, কৃষ্ণ।

শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা হলো বছরে দুই টি পরীক্ষা নেওয়া। যেমন- অর্ধ- বার্ষিক পরীক্ষা ও বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া। কিন্তু বর্তমান সভাপতি সাহেব সরকারি নির্দেশনার অমান্য করে চার টি পরীক্ষা নিচ্ছেন। যেমন- ত্রৈ মাসিক, অর্ধ- বার্ষিক, নয় মাসিক, বার্ষিক পরীক্ষা নিচ্ছেন। এভাবে শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার ফি এবং বেতন বাবদ চাপ দেওয়ায় এই বছর (২০২৩ খ্রি:) শিক্ষার্থীর ভর্তির সংখ্যা অতি নগন্য। যেমন: ২০১৯ খ্রি: – ১৫৭৫ জন। ২০২০ খ্রি:- ১৪৪৮ জন। ২০২১ খ্রি:- ১৩৫৮ জন।২০২২ খ্রি:- ১২৪১ জন। ২০২৩ খ্রিঃ – ৭০০ জন।

আর এ অভিযোগ নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক খোদ ম্যানেজিং কমিটির অধিকাংশ সদস্য ও শিক্ষকের।
অভিযোগ সূত্রে আরো প্রকাশ, অতি সম্প্রতি ময়মনসিংহ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর শম্ভুগঞ্জ ইউ.সি উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি ছয়তলা ভবন বরাদ্দ করেন এবং পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলিগণ মাপ-যোখ এর জন্য বিদ্যালয়ে আসেন। প্রকৌশলীগণ বিদ্যালয় ত্যাগ করার পরপরই সভাপতি অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে মিটিং করেন সেইখানে তিনি বলেন এই ছয়তলা ভবনটি পেতে হলে ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা খরচ করতে হবে তা নাহলে ভবনটি অন্যত্র চলে যেতে পারে।

তারা রেজুলেশন করে ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা আনুমানিক ০৪/০৯/২০২২ ইং তারিখ শম্ভুগঞ্জ ইউ.সি উচ্চ বিদ্যলয়ের হিসাব সোনালি ব্যাংক লিঃ শম্ভুগঞ্জ শাখা থেকে উত্তোলন করেন। উল্লেখ থাকে যে, বিগত সময়ে মামলা-মোকদ্দমা সহ বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ ও রয়েছে। এ বিষয়ে সভাপতি মোঃ মুক্তার হোসেন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিযয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে বলেন।